কম্পিউটারে ভাইরাস??? কি কেন এবং কিভাবে ??



প্রায় সবাই ভাইরাস, ট্রোজান হর্স, ওর্ম, রুটকিট, ম্যালওয়ার, স্পাইওয়ার ইত্যাদির কথা শুনে থাকবেন, এগুলোকে এক কথায় ভাইরাস বলে সবাই বুঝে থাকেন। গতকালের ভার্সিটির ক্লাশে এই টপিক নিয়ে স্যার বিস্তারিত আলোচনা করলেন এবং কাল সারা রাত গ্রুপ স্টাডি করলাম বাসায়। যাই হোক, ভাবলাম আপনাদের সাথেও বিষয়টি নিয়ে আড্ডা মারি!

আপনার কম্পিউটার যখন অন্য রকম আচরণ করতে থাকে তখন স্বাভাবিক ভাবেই আপনি ভাববেন যে আপনার সখের পিসিটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এখন ভাইরাস তো অনেক রকমের আছে, যদি আপনি ভাইরাসের প্রকারভেদ জানতে পারেন তাহলে এদের থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন এবং আরো দ্রুত পিসিকে সাড়িয়ে তুলতে পারবেন।



ভাইরাস এক ধরণের প্রোগ্রাম যা অন্য কোনো প্রোগ্রামে (Executable File) ঢুকে তাকে আক্রান্ত করে এবং এক পিসি থেকে অন্য পিসিতে নিজেকে প্রসারিত করে। তবে এক পিসি থেকে অন্য পিসিতে ভাইরাস ছড়ানোর জন্য ৯৮% ক্ষেত্রে আমরা নিজেরাই দায়ী।

ভাইরাস পিসি প্রোগ্রাম থেকে ডাটা ফাইল এমনকি হার্ডডিক্সের বুট সেক্টরেও লুকিয়ে থাকতে সক্ষম। ভাইরাস সাধারণত হার্ডডিক্সের জায়গা দখল করে হার্ডডিক্সের জায়গা ভরে দেয়, সিপিইউ টাইমে ওলট-পালট করে, প্রাইভেট তথ্য চুরি, ডাটা করাপ্ট করা সহ পিসির পর্দায় হাস্যকর কিংবা অদ্ভুত বার্তা প্রদর্শন করতে পারে।

তবে সব ভাইরাসই পিসির ক্ষতি করে না এবং সব ভাইরাস নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না।

দুনিয়ার ৯৯% ভাইরাস মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে রয়েছে, মানে উইন্ডোজেই ভাইরাস আক্রান্ত হয় সবচেয়ে বেশি। কেন হয় তা নিয়ে আরেকটি আড্ডা দিবো।

ভাইরাসের কারণে সিস্টেম ফেইলিয়ার, পিসি রির্সোস নষ্ট, ডাটা নষ্ট, পিসি নিয়ন্ত্রণ খরচাবলি বৃদ্ধি ইত্যাদি জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হচ্ছে।

ভাইরাসকে দমন করতে বহু ফ্রি এবং ওপেন সোর্সের এন্টিভাইরাস যেমন তৈরি হচ্ছে তেমনি লাখ লাখ টাকার এন্টিভাইরাস কোম্পানিও তৈরি হচ্ছে। তবে দুঃখের কথা এই যে, আজ পর্যন্ত একটিও এন্টিভাইরাস তৈরি হয়নি যা আপনাকে সর্ম্পূণভাবে ভাইরাস থেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারবে।

এক ধরণের ভাইরাস রয়েছে যার নাম রেসিডেন্ট ভাইরাস। এটি একবার আপনার পিসিতে ঢুকে গেলে সর্বনাশ! এটি আপনার অপারেটিং সিস্টেমে প্রথমে প্রবেশ করে এবং অপারেটিং সিস্টেম মুছে দিলেও এটি র‌্যামের মধ্যে থেকে যায়!

জনপ্রিয় ভাইরাসের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ম্যাক্রো ভাইরাস। এটি ওর্য়াড ফাইল, পিডিএফ ফাইল ইত্যাদির মধ্যে ম্যাক্রো ভাষায় লেখা থাকে। আর তাই, ম্যাক্রো ভাইরাস আক্রান্ত ফাইলটি ওপেন করলেই . . . .! একে অনেকেই ডকুমেন্ট ভাইরাস বলে থাকেন।



কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্স আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS. অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন।

সত্তরের দশকে আরপানেট – (Arpanet) এ “ক্রিপার ভাইরাস” নামে একটি ভাইরাসকে প্রথম চিহ্নিত করা হয়। ১৯৭১ সালে বিবিএন – এ কর্মরত বব থমাস পরীক্ষামূলকভাবে নিজে নিজে প্রতিরুপ সৃষ্টিকারী এই প্রোগ্রামটি লিখেন। Tennex অপারেটিং সিষ্টেমে চালিত DEC PDP-১০ কম্পিউটারসমূহকে আক্রান্ত করার উদ্দেশ্যে ক্রিপার ভাইরাসটিকে আরপানেটে ছেড়ে দেয়া হয়। ভাইরাসটি সাফল্যের সাথে আরপানেটে অ্যাকসেসের সুযোগ পায় এবং আক্রান্ত সিস্টেমগুলোতে “I’m the creeper, catch me if you can!” মেসেজটি প্রদর্শন করে। ক্রিপারকে মুছে দেবার জন্য পরে অবশ্য আরেকটি প্রোগ্রাম লিখা হয়।

১৯৯৯ সালে ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার সিআইএইচ বা চেনোবিল নামক ভাইরাসের আক্রমেণ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। টাইম বোমায় ন্যায় নির্দিষ্ট সময়ে এ ভাইরাসটি কম্পিউটারকে আক্রান্ত করে। একই সময়ে সারাবিশ্বে ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার এটিই সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা।



র‌্যানসমওয়্যার - ransomware
ভাইরাসের শ্রেণীবিভাগ করা খুবই কঠিন। কারণ প্রায় প্রতিদিনই কিছু অসাধূ প্রোগ্রামারদের দ্বারা নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে। তারপর ও আমি ভাইরাস কে ১৫টি শ্রেণীবিভাগ করতে পেরেছিঃ


  • ১। ট্রোজান হর্স ভাইরাস
  • ২। প্রোগ্রাম ভাইরাস
  • ৩। কমান্ড পারপাস ভাইরাস
  • ৪। জেনারেল পারপাস ভাইরাস
  • ৫। ম্যাক্রো ভাইরাস
  • ৬। কমপেনিয়ন ভাইরাস
  • ৭। ওভার রাইটিং ভাইরাস
  • ৮। মাল্টিপারশিয়েট ভাইরাস
  • ৯। ফাইল ভাইরাস
  • ১০। বুট সেক্টর ভাইরাস
  • ১১। পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস
  • ১২। মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস
  • ১৩। স্টিলথ ভাইরাস
  • ১৪। ফ্ল্যাশ ভাইরাস
  • ১৫। কাস্টম ভাইরাস (দুনিয়ায় যত নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে)

ম্যাক্রো ভাইরাসঃ এটি একটি সাধারণ শ্রেণীর ভাইরাস যা ডাটা ফাইলকে আক্রমণ করে। এই ভাইরাস তৈরি করা খুবই সহজ। এই ভাইরাস মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সমূহে আক্রমণ করে বেশি। বর্তমান সময়ে এই ধরণের ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ওর্য়াড ফাইলটি চালু করলে কিছু আজেবাজে লেখা দেখা যায় মূল ফাইলের সংরক্ষিত লেখা সমূহের বদলে।

বুট সেক্টর ভাইরাসঃ এটির নাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে এটি কি ধরণের ভাইরাস এবং এটির কাজ কি। এক জাতীয় ভাইরাস সরসরী কম্পিউটারের বুট সেক্টর নিজেদের কোড দ্বারা পরিবর্তন করে এবং অপারেটিং সিষ্টেমের একটি অংশ হয়ে যায়!। এগুলো মেমোরীতে নিজেদের স্থাপন করে। এরপর বুট সেক্টরকে ডিস্কের অন্য স্থানে সরিয়ে রেখে নিজের কোড দিয়ে বুট সেক্টরকে প্রতিস্থাপন করে। এ জাতীয় ভাইরাস কম্পিউটারের বুটিং সিস্টেম ধ্বংস করে দেয়।

ফাইল ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি অতি “জনপ্রিয়!”। মানে প্রায় সব পিসিতে এই ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস এক্সিকিউটেবল প্রোগ্রাম ফাইলসমুহকে আক্রমণ এবং এক্সটেনশন যুক্ত ফাইলসমুহকে আক্রান্ত করে। আক্রান্ত প্রোগ্রাম রান করলে প্রথমে ভাইরাস রান করে অরিজিনাল প্রোগ্রামের নিয়ন্ত্রণ করে এবং পরে প্রতিলিপি তৈরি করার জন্য এর কোডকে অন্য ফাইল এ কপি করে।

প্রোগ্রাম ভাইরাসঃ এইসব ভাইরাস তাদের ভাইরাস কোড এক্সিকিউটেবল ফাইলের প্রথমে বা শেষে যুক্ত করে এবং মূল প্রোগ্রামের কোন বিশেষ অংশকে নিজস্ব কোড দ্বারা প্রতিস্থাপিত করে।

ওভার রাইটিং ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি আক্রান্ত ফাইলগুলোকে তার নিজস্ব কোড দ্বারা ওভার রাইট করে এতে ওই প্রোগ্রামের আর কোন কাজ থাকে না। মানে আক্রান্ত প্রোগ্রামটি নষ্ট হয়ে যায়।

কম্প্যানিয়ন ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি কম্পিউটারের .exe এক্সটানশান যুক্ত ফাইলকে .com এক্সটানশান এ রুপান্তর করে ফাইলটি কে নষ্ট করে ফেলে।

ট্রোজান হর্স ভাইরাসঃ গ্রীক এর পুরান ট্রোজান ঘোড়ার নামানুসারে এই ভাইরাসের নামকরণ করা হয়। এটি আসলে খুবই মারাক্তক ভাইরাস যদিও উপকারের মত ভান করে। এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কোন প্রোগ্রাম চালু করলে কম্পিউটারে ডিস্ক বা ফাইল নষ্ট হতে পারে। এই ভাইরাস প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আক্রান্ত পিসিকে একটি ফলাফলের দিকে ধাবিত করা। যেমন : হঠাৎ কোনো ফাইল বা ড্রাইভ ডিলেট হয়ে যায়। আবার কখনও সমস্ত হার্ডডিস্ক নিজে নিজে ফরমেট হয়ে যায়। ট্রোজান হর্স ভাইরাস বর্তমানে যেকোন গেমের ট্রেইনার ফাইল সমুহে বেশি দেখা যাচ্ছে।

পার্টিশন সেক্টর ভাইরাসঃ এই ভাইরাস এর কাজ হল আক্রান্ত পিসির পার্টিশন গুলো ভেঙ্গে দেওয়া। মনে করুন আপনার পিসিতে অডিও এবং ভিডিও নামের দুটি পার্টিশন আছে। এখন আপনার পিসিতে যদি পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস আক্রমণ করে তবে সেই অডিও এবং ভিডিও পার্টিশনগুলো ভেঙে একটি পার্টিশনে রুপ নেবে। ছেঁড়াভেড়া অবস্থা!

কম্পিউটারে ভাইরাস সাধারণ বাইরের এক্সটারনাল ডিস্ক ব্যবহারের কারণে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়ায়। তাছাড়াও আরো অনেক উৎস আছে। যেমনঃ


  • ১। বাইরের হার্ডডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, ফ্ল্যাশ ডিক্স, পেনড্রাইভ বা অন্য কোন ডিস্কের মাধ্যমে প্রোগ্রাম ডাটা আদান-প্রদানের সময়।
  • ২। ইন্টারনেট ও ই-মেইল ব্যবহারের অসতর্কতায়।
  • ৩। নেটওয়ার্ক সিস্টেমের এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের অথবা সার্ভারের প্রোগ্রাম / ডাটা আদান-প্রদান এর মাধ্যমে।
  • ৪। পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে।

অন্যান্য রোগ বালাইয়ের মতো পিসিতে ভাইরাস সংক্রমণেরও নির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ রয়েছে। পিসির সাথে ঘনিষ্ট একজন ব্যবহারকারী অনুভব করতে পারে কখন পিসিটি সুস্থ ভাবে কাজ করছে না। সাধারণ একটি ভাইরাস আক্রান্ত পিসিতে যেসব লক্ষণ অনুভব করা যায় তা হলঃ


  • ১। কম্পিউটার চালু হতে আগের চেয়ে বেশি সময় নেওয়া।
  • ২। exe ফাইলের আকার অনেক বেড়ে যাওয়া।
  • ৩। হঠাৎ করে ফাইল উধাও হয়ে যাওয়া অথবা নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
  • ৪। ড্রাইভের নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
  • ৫। ফাইলের কিছু অংশে অবাঞ্চিত চিহ্ন বা বার্তা দেখা।
  • ৬। পর্দায় অদ্ভুত বা হাস্যকর বার্তা বা চিত্র পরিলক্ষিত হওয়া।
  • ৭। অস্বাভাবিক এরর সংকেত প্রদর্শিত হওয়া।
  • ৮। পর্দায় অপ্রত্যাশিত শব্দ শোনা বা ছবি দেখতে পাওয়া।
  • ৯। সিস্টেমের সময় ও তারিখ পরিবর্তিত হওয়া।
  • ১০। ডিস্কে ব্যাড সেক্টর বেড়ে যাওয়া। কারণ কিছু কিছু ভাইরাস নিজেদেরকে লুকানোর জন্য তাদের অবস্থানকে ব্যাড সেক্টর হিসেবে মার্ক করে দেয় যাতে অপারেটিং সিষ্টেম অথবা অন্য কোন প্রোগ্রাম সেখানে ঢুকতে না পারে।
  • ১১। সাধারণ কাজেও ডিস্ক একসেস সময় বেড়ে যাওয়া। (যেমন কোন ফাইল কপি-পেষ্ট করতে সময় বেশি লাগা)
  • ১২। ফাইল সেভ এবং প্রিন্ট করতে অনেক সময় নেওয়া
  • ১৩। মেমোরির সাইজ কমিয়ে কোন প্রোগ্রাম চালনা ব্যাহত করা। যেমনঃ Out of Memory / Insufficient Memory বার্তা প্রদর্শিত হওয়া।
  • ১৪। কম্পিউটার এর কার্যকম ক্রমশ ধীর / স্লো হয়ে যাওয়া।
  • ১৫। প্রোগ্রামের বিভিন্ন মেনু, অপশন, লিস্ট ইত্যাদি অংশগুলো স্বাভাবিক অবস্থার মতো আর খুঁজে না পাওয়া।
  • ১৬। কাজের মাঝখানে হঠাৎ করে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া বা রিষ্টার্ট নেওয়া।
  • ১৭। কম্পিউটারে সংরক্ষিত বিভিন্ন ফোল্ডারের নামে উক্ত ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারের নাম সহ শেষে একটি .exe এক্সটেশনযুক্ত ফোল্ডার পাওয়া।
  • ১৮। ইমেজ ফাইলসমূহের সাইজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে একেবারে কমে গিয়ে কয়েক কিলোবাইটে এসে ঠেকা এবং ফলশ্রুতিতে ফাইলটি আর ওপেন না হওয়া।

এছাড়াও আরো অনেক লক্ষণ রয়েছে ভাইরাস আক্রান্ত পিসির।

কম্পিউটারে ভাইরাসদের যেসব জায়গায় টার্গেট থাকে সেগুলো হলঃ


  • ১। কম্পিউটারের বুট সেক্টরে,
  • ২। ফ্যাট বা ফাইল অ্যালোকেশন টেবলে
  • ৩। হার্ডডিস্ক এবং ফ্ল্যাশ ডিস্ক এ
  • ৪। ডকুমেন্ট ফাইলে
  • ৫। ইমেজ ফাইলে
  • ৬।.exe ফাইলসমূহে।


কম্পিউটার ওর্ম – Computer Worm


ওর্ম হচ্ছে ভাইরাসের মতোই একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম, তবে এটি পিসি নেটওর্য়াকে ছড়িয়ে থাকে এবং এটির কাজই হলো নেটওর্য়াকে। যেমন নেটের স্পিড স্লো করে দেওয়া, শুধু শুধু ডাউনলোড করা ইত্যাদি।

ওর্ম এর কথা প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৭৫ সালের একটি উপন্যাসে!! হাহাহাহা! পরে ১৯৮৮ সালের ২ নভেম্বরে, করনেল ভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্সের গ্রাজুয়েটেড স্টুডেন্ট “রর্বাট ট্যাপ্পান মরিস” একটি ওর্ম বের করেন যা পড়ে মরিস ওর্ম নামে জনপ্রিয় হয়ে যায়!

Fake Antivirus!!


এন্টিভাইরাসে ভাইরাস!! বলে কি! জ্বি! অনেকেই টাকার বিনিময়ে ভাইরাস কিনছেন নিজের অজান্তেই! একে Rogue Security Software বলা হয় অফিসিয়াল ভাষায়। ২০০৮ সাল থেকে এই ব্যবসার (!!!) প্রসার বৃদ্ধি পাচ্ছে! ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে একটি ফেইক এন্টিভাইরাস মাত্র ১০ দিনে আড়াই লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করে ফেলে!

যারা নেট নিয়মিত ব্যবহার করেন এবং বহু সাইট ভিজিট করেন তারা দেখে থাকবেন যে অনেক সাইটে অনেক ধরণের এন্টিভাইসারে বিজ্ঞাপন, দুঃখের কথা এই যে এদের ৮০% ই ফেইক এন্টিভাইরাস। ২০১০ সালে গুগলের একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যে ১১ হাজার সাইট রয়েছে যারা এই ফেইক এন্টিভাইরাসের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে সরাসরি এদের বিস্তারে জড়িত।

আপনাদের সুবিধার জন্য আমি নিচে কিছু ফেইক এন্টিভাইরাস এর লিষ্ট দিচ্ছি:

  • Advanced Cleaner
  • AV Security 2012
  • AKM Antivirus 2010 Pro
  • AlfaCleaner
  • Alpha AntiVirus
  • ANG Antivirus (knock-off of AVG Anti-virus)
  • Antimalware Doctor
  • AntiMalware
  • AntiMalware GO
  • AntiMalware Go
  • AntiSpyCheck 2.1
  • AntiSpyStorm
  • AntiSpyware 2008
  • AntiSpyware 2009
  • Antispyware 2010
  • AntiSpyware 2011
  • Windows Enterprise Defender
  • AntiSpyware Bot from 2Squared Software
  • AntiSpywareExpert
  • AntiSpywareMaster
  • AntiSpyware Shield
  • AntiSpyware Soft
  • AntiSpywareSuite
  • AntiVermins
  • Antivir Solution Pro
  • Antivira AV
  • Antivirii 2011
  • Antivirus Action
  • Antivirus Monitor
  • Antivirus 7 or Antivirus5
  • Antivirus 8
  • Antivirus 8
  • Antivirus 360
  • Antivirus 2008
  • Antivirus 2009
  • Antivirus 2010 (also known as Anti-virus-1)
  • AntiVirus Gold or AntivirusGT
  • Antivirus IS
  • Antivirus Live
  • Antivirus Master
  • Antivirus .NET
  • Antivirus Pro 2009
  • Antivirus Pro 2010
  • Antivirus Scan
  • Antivirus Smart Protection
  • Antivirus Soft
  • Antivirus Studio 2010
  • Antivirus Suite
  • Antivirus System PRO
  • Antivirus XP 2008
  • Antivirus XP 2010
  • AV Antivirus Suite
  • AVASoft Professional Antivirus
  • avast! Enhanced Protection Mode
  • Avatod Antispyware 8.0
  • AVG Antivirus 2011 (fake version)
  • AV Security Essentials
  • AV Security Suite
  • Awola
  • Best Malware Protection
  • BestsellerAntivirus, Browser Defender
  • Blue Frog
  • ByteDefender also known as ByteDefender Security 2010 (Knock-off of the legitimate BitDefender Antivirus software)
  • Cleanator
  • CleanThis
  • Cloud Protection
  • ContraVirus
  • Control Center
  • Cyber Security, Core Security
  • Data Protection
  • Defense Center
  • Desktop Security 2010
  • Digital Security
  • Disc Antivirus Professional
  • Disk Defrag
  • Disk Doctor
  • Doctor Antivirus
  • Doctor Antivirus 2008[
  • Dr Guard
  • DriveCleaner
  • EasySpywareCleaner, EasyFix Tools
  • eco AntiVirus
  • Errorsafe, Error Expert
  • ErrorSmart, ErrorFix
  • Essential Cleaner
  • Exterminate it!
  • Fast Windows Antivirus 2011
  • Flu Shot 4 (probably the earliest well-known instance of rogue security software)
  • Green Antivirus 2009
  • Hard Drive Diagnostic
  • HDD Fix
  • HDD Plus
  • HDD Rescue
  • HDD Scan
  • Home Security Solutions
  • IE Antivirus (aka IE Antivirus 3.2)[
  • IEDefender
  • InfeStop
  • Internet Antivirus, InstallShield(aka Internet Antivirus Pro, distributed by plus4scan.com)
  • Internet Antivirus 2011
  • Internet Defender 2011
  • Internet Security
  • Internet Security 2010
  • Internet Security 2011
  • Internet Security 2012
  • Internet Security Essentials
  • Internet Security Guard
  • KVMSecure
  • Live PC Care
  • Live Security Platinum
  • Live Security Suite
  • Mac Defender
  • Mac Protector
  • MacSweeper
  • MalwareAlarm
  • Malware Bell (a.k.a. Malware Bell 3.2)
  • MalwareCore
  • MalwareCrush
  • Malware Defender (not to be confused with the HIPS firewall of the same name)
  • Malware Defense
  • Malware Protection Center
  • MaxAntiSpy
  • Memory Fixer
  • MS AntiSpyware 2009 (not to be confused with Microsoft AntiSpyware, now Windows Defender)
  • MS Antivirus Microsoft Anti Malware (not to be confused with Microsoft Antivirus or Microsoft Security Essentials)
  • MS Removal Tool
  • MS Removal Tool 1.4
  • Microsoft Security Essentials (fake version)
  • My Security Engine
  • My Security Shield
  • My Security Wall
  • MxOne Antivirus
  • Navashield
  • Netcom3 Cleaner
  • Paladin Antivirus
  • Palladium Pro
  • PAL Spyware Remover
  • PC Antispy
  • PC AntiSpyWare 2010
  • PC Clean Pro
  • PC Defender Plus
  • PC Privacy Cleaner
  • PCPrivacy Tools
  • PCSecureSystem
  • PerfectCleaner
  • Perfect Defender 2009, Perfect Optimizer
  • PersonalAntiSpy Free
  • Personal Antivirus
  • Personal Internet Security 2011
  • Personal Security
  • Personal Shield Pro
  • PC Antispyware
  • PC Defender Antivirus
  • Privacy Center
  • Protection Center
  • PSGuard
  • Quick Defragmenter
  • Rapid AntiVirus
  • Real AntiVirus, RegAlilve
  • Reggenie Antivirus
  • Registry Great
  • Registry Patrol
  • Registry Defender
  • Registry Winner
  • Reg tool
  • RegWork
  • Safety Alerter 2006
  • Safety Center or Security Center
  • SafetyKeeper
  • SaliarAR
  • ScanAngryAgainAntivirus
  • SecureFighter
  • SecurePCCleaner
  • SecureVeteran
  • Security Master AV
  • Security Monitor 2012
  • Security Protection
  • Security Scan 2009
  • Security Scanner
  • Security Shield
  • Security Solution 2011
  • Security Suite Platinum
  • Security Tool
  • Security Tool Pro
  • Security Toolbar 7.1
  • Security Essentials 2010 (not to be confused with Microsoft Security Essentials)
  • SiteAdware
  • SkyVast Anti-Virus 2011
  • Smart Anti-Malware Protection[172]
  • Smart Antivirus 2009[173]
  • Smart Engine[174]
  • Smart HDD[175]
  • Smart Protection 2012[176]
  • Smart Security[177]
  • Soft Soldier[178]
  • Speedypc Pro[179]
  • Spy Away[180]
  • SpyAxe[181]
  • SpyBouncer
  • SpyCrush[182]
  • Spydawn[183]
  • SpyEraser[184] (Video demonstration)
  • SpyGuarder[185]
  • SpyHeal (a.k.a. SpyHeals & VirusHeal)[186]
  • Spylocked[187]
  • SpyMarshal[188]
  • SpyRid[189]
  • SpySheriff (a.k.a. PestTrap, BraveSentry, SpyTrooper)[190]
  • SpySpotter[191]
  • Spy Tool
  • SpywareBot (Spybot - Search & Destroy knockoff, Now known as SpywareSTOP).[192]
  • Spyware Cleaner or Spyware Blaster[193]
  • SpywareGuard 2008 (not to be confused with SpywareGuard by Javacool Software)[194][195]
  • spyware NO
  • Spyware Protect 2009[196]
  • Spyware Protect 2009[197]
  • SpywareQuake[198]
  • SpywareSheriff (often confused with SpySheriff)[199]
  • Spyware Stormer, Spyware X-terminator[200]
  • SpywareStrike[201]
  • Spyware Striker Pro[202]
  • SpyWiper[203]
  • Super AV[204]
  • StopZilla[205]
  • SysGuard[206]
  • Sysinternals Antivirus[207]
  • System Antivirus 2008[208]
  • SystemArmor[209]
  • System Check (a member of the FakeHDD family)[210]
  • System Defender[211]
  • System Defragmenter[212]
  • SystemDoctor or Spyware Doctor[213]
  • System Live Protect[214]
  • System Progressive Protection
  • System Security (Rogue Antivirus)[215]
  • System Tool [216]
  • System Tool 2011[217]
  • System Tools[218]
  • TheSpyBot (Spybot - Search & Destroy knockoff)[219]
  • ThinkPoint[220]
  • Total Secure 2009[221]
  • Total Win 7 Security[222]
  • Total Win Vista Security[223]
  • Total Win XP Security[224]
  • TrustedAntivirus[225]
  • UltimateCleaner[226]
  • Ultra Defragger[227]
  • VirusHeat[228]
  • VirusIsolator[229]
  • Virus Locker[230]
  • VirusMelt[231]
  • VirusProtectPro (a.k.a. AntiVirGear)[232]
  • VirusRanger[233]
  • VirusRemover2008[234]
  • VirusRemover2009[235]
  • Virus Response Lab 2009[236]
  • VirusTrigger[237]
  • Vista Antimalware 2011[238]
  • Vista Antispyware 2010[239]
  • Vista Antispyware 2011[240]
  • Vista Antispyware 2012[241]
  • Vista Antivirus 2008[242]
  • Vista Defender 2013
  • Vista Home Security 2011[243]
  • Vista Internet Security 2010[244]
  • Vista Internet Security 2012[245]
  • Vista Security 2011[246]
  • Vista Security 2012[247]
  • Vista Smart Security 2010[248]
  • Volcano Security Suite[249]
  • Win7 Antispyware 2011[250]
  • Win 7 Antivirus 2010
  • Win 7 Antivirus 2012
  • Win Antispyware Center[251]
  • Win 7 Home Security 2011[252]
  • WinAntiVirus Pro 2006[253]
  • WinDefender (not to be confused with the legitimate Windows Defender)[254]
  • Win Defrag[255]
  • Windows 7 Recovery[256]
  • Windows Anticrashes Utility[257]
  • Windows Antidanger Center[258]
  • Windows Antivirus Rampart [259]
  • Windows Attention Utility[260]
  • Windows Cleaning Tool[261]
  • Windows Efficiency Magnifier[262]
  • Windows Emergency System[263]
  • Windows Passport Utility[264]
  • Windows Police Pro[265]
  • Windows Power Expansion[266]
  • Windows Privacy Agent[267]
  • Windows Pro Rescuer[268]
  • Windows Processes Organizer[269]
  • Windows Protection Suite[270]
  • Windows Protection Master[271]
  • Windows Recovery[272]
  • Windows Remedy[273]
  • Windows Repair[274]
  • Windows Restore[275]
  • Win 7 Security 2012[276]
  • Windows Scan[277]
  • Windows Shield Center[278]
  • Windows Stability Center[279]
  • Windows Steady Work[280]
  • Windows Support System[281]
  • Windows Tasks Optimizer[282]
  • Windows Threats Removing[283]
  • Windows Tool[284]
  • Windows Tweaking Utility[285]
  • Windows Utility Tool[286]
  • Windows Vista Recovery[287]
  • Windows Wise Protection[288]
  • Windows XP Recovery[289]
  • WinFixer[290]
  • Win HDD[291]
  • WinHound[292]
  • Winwebsec
  • Winpc Antivirus[293]
  • Winpc Defender[294]
  • WinSpywareProtect[295]
  • WinWeb Security 2008[296]
  • Wireshark Antivirus[297]
  • WorldAntiSpy[298]
  • XP AntiMalware[299]
  • XP AntiSpyware 2009[300]
  • XP AntiSpyware 2010[301]
  • XP AntiSpyware 2012[302]
  • XP Antivirus 2010[303]
  • XP Antivirus 2012[304]
  • XP Antivirus Pro 2010[305]
  • XP Defender Pro[306]
  • XP Guardian
  • XP Home Security 2011[307]
  • XP Internet Security 2010[308]
  • XP Security 2012[309]
  • XP Security Tool[310] (not to be confused with Security Tool.)
  • XP-Shield[311]
  • XJR Antivirus[312]
  • Your Protection[313]
  • Your PC Protector[314]
  • Zinaps AntiSpyware 2008[315]
  • Zentom System Guard
  • Security shield removal made easy[316]


ভাইরাস নির্মুল এবং প্রতিরোধের উপায়ঃ
  • ১। একান্ত প্রয়োজন না হলে বাইরের কোন ফ্ল্যাশ অথবা পেনড্রাইভ ব্যবহার না করা। বিশেষ প্রয়োজনে বাইরের ফ্ল্যাশ অথবা পেনড্রাইভ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপডেটেড কোন এন্টিভাইরাসের স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে নেয়া। ভাইরাস পেলে তা রিমুভ, কিল, হিল বা ডিলেট করে নেয়া।
  • ২। সিডি বা ডিভিডি ব্যবহারের পূর্বে এন্টিভাইরাসের স্ক্যানের মাধ্যামে স্ক্যানের পর তাতে ভাইরাস ধরা পড়লে ওই সিডি/ডিভিডি ব্যবহার না করা। কারণ সিডি/ডিভিডিতে ডাটা রাইট করার সময় ভাইরাস ঢুকে যায় এবং পরে ভাইরাস পাওয়া গেলেও তা মুছা অসম্ভব।
  • ৩। আজকাল মোবাইল ফোনে মেমোরি স্টিক জাতীয় এক্সাটার্নাল মেমোরি যুক্ত করার সুবিধা থাকায় এবং গান, রিংটোন, ইমেজ বা মাল্টিমিডিয়া কনটেন্টসমূহ কম্পিউটার হতে মোবাইল ফোনে ডাউনলোড এবং মোবাইল ফোন হতে কম্পিউটারে আপলোড করার বিষয়টি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হওয়ায় এসব ক্ষেত্রে কম্পিউটারের সাথে মোবাইলে সংযোগ দেওয়ার সাথে সাথে সেটিকে স্ক্যান করে নেওয়া উচিত।
  • ৪। ডিজিটাল ক্যামেরা থেকে ছবি পিসিতে আপলোড করার সময় ক্যামেরার মেমোরিকে স্ক্যান করিয়ে নেওয়া।
  • ৫। ডিস্ক রাইট প্রটেক্ট না করে অন্য কোন কম্পিউটারে ব্যবহার না করা।
  • ৬। সব সময় এন্টিভাইরাসের আপডেটেড ভার্সন ব্যবহার করা।
  • ৭। ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে অবশ্যই প্রতিদিন এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি আপডেড করিয়ে নেওয়া।
  • ৮। প্রতিদিন কাজের শেষে প্রয়োজনীয় ডাটার ব্যাকআপ রাখা। ব্যাকআপ রাখার পূর্বে যে স্থানে ব্যাকআপটি নেয়া হচ্ছে সেটি ভাইরাসমুক্ত কিনা তা দেখে নেওয়া।
  • ৯। পিসিতে কোন পেনড্রাইভ / সিডি-ডিভিডি রেখে কম্পিউটার চালু না করা।
  • ১০। অধিকাংশ ভাইরাস সাধারণ .exe ফাইলসমুহে আক্রমণ করে বেশি। তাই .exe ফাইলসমুহ Read Only করে রাখা।
  • ১১। মাঝে মাঝে এন্টিভাইরাস দিয়ে পুরো পিসিকে স্ক্যান করিয়ে নেওয়া।
  • ১২। ইন্টারনেট এবং ল্যান ব্যবহারে সতর্ক হওয়া। ইন্টারনেট এবং ল্যান ব্যবহারের পূর্বে এন্টিভাইরাস এবং ফায়ারওয়াল চালু রাখা।
  • ১৩। ভাইরাস স্ক্যানিং করে ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করা।
  • ১৪। ই-মেইল এ অপরিচিত এটাচমেন্ট ফাইল খোলার ব্যাপারে সর্তক হওয়া।
  • ১৫। ওয়েবে ”টরেন্ট” জাতীয় সাইট হতে ফাইল নামানোর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা। এ ধরণের সাইটে নানা ধরণের ভাইরাস লুকিয়ে থাকতে পারে।
  • ১৬। অযথা অপ্রয়োজনীয় ফ্রি সফটওয়্যার বা ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার না করা।
  • ১৭। কম্পিউটার র্স্টাটআপে ভাইরাস প্রতিরক্ষক গার্ড একটিভ রাখা।
  • ১৮। পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার না করা। কারণ এজাতীয় সফটওয়্যারগুলোকে একটিভ করার জন্য এদের সাথে কী-জেন (Keygen) জাতীয় প্রোগ্রাম দিয়ে দেওয়া হয়। এগুলোর মধ্যে ভাইরাস থাকার সম্ভাবনা প্রবল।
  • ১৯। সম্ভব হলে বছরে অন্তত একবার সম্পূর্ণ হার্ডডিস্কটি ফরম্যাট করে নতুন করে সব প্রোগ্রাম ইন্সটল করা।
  • ২০। পিসিতে অতিরিক্ত গেমস ইনষ্টল না করা।

উপরের নিয়মগুলো মেনে চললে ভাইরাস হতে নিজের পিসিকে অনেকটায় বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব।

আড্ডার সবশেষে বলতে চাই, অধিকাংশ ভাইরাস তৈরি করছে কিন্তু কিছু বিখ্যাত এন্টিভাইরাস কোম্পানি!! কারণ ভাইরাস দিয়ে তো তাদের যাবতীয় ব্যবসা! বুঝেছেন??

Comments